Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

আমাদের অর্জনসমুহ

সাম্প্রতিক বছর সমূহে (বিগত ৩ বছর) প্রধান অর্জনসমূহ:

১.  সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ ও মাদক নির্মুল করার লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় কার্যক্রম গ্রহণঃ বিগত ৩ বছরে মুন্সীগঞ্জ জেলায় ৮,৮৬২ জন অপরাধী গ্রেফতার হয়।
২. প্রায় ২,৭৭,৪২,০২৩ টাকার মাদকদ্রব্য এবং ২১টি অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার করা হয়।
৩. পুলিশী সেবার গতি বৃদ্ধির লক্ষ্যে বিডি পুলিশ হেল্প লাইন চালু করা হয়েছে।
৪. অনলাইন এর মাধ্যমে প্রায় ৩২,৮৫০টি পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট দেয়া হয়েছে।
৫. ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের এবং সকল থানার সাথে নিরবিচিছন্ন অনলাইন ভিত্তিক যোগাযোগ ব্যবস্থা চলমান।
৬. জেলার ৬টি থানায় ও পৌর এলাকায় ৭৪টি বিট পুলিশ গঠনের মাধ্যমে জঙ্গীবাদ বিরোধী কার্যক্রম, ভাড়াটিয়া তথ্য সংগ্রহ, মাদক বিরোধী জনসচেতনতামূলক কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে।
৭. অপরাধ ও অপরাধীদের দমনের লক্ষ্যে কমিউনিটি পুলিশিং এর মাধ্যমে জনগনের সম্পৃক্ততা বৃদ্ধি করে সফলতা অর্জিত হয়েছে। বিগত ৩ বছরে জেলায় কমিউনিটি পুলিশ সংক্রান্তে সভা হয় ৮৮৪ টি।
৮. থানা পর্যায়ে নিয়মিত ওপেন হাউজ ডে অনুষ্ঠান এবং জনগনের সমস্যাসমূহ শ্রবণ ও সমাধান, পুলিশী কার্যক্রমের স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করণঃ বিগত ৩ বছরে জেলায় ওপেন হাউজ ডে অনুষ্ঠিত হয় ২১৬ টি।
৯. স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা ও বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র শিক্ষকসহ বিভিন্ন শ্রেনী পেশার মানুষকে জঙ্গি, সন্ত্রাস ও মাদকের বিরুদ্ধে সোচ্চার করা।
১০. মুন্সীগঞ্জ জেলার থানাসমূহে মাদক ব্যবসায়ীর তালিকা প্রস্তুত এবং উল্লেখযোগ্য সংখ্যক ব্যবসায়ীর বিরূদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহন করা।
১১.Citizen Information Management System (CIMS) এর মাধ্যমে এ পর্যন্ত প্রায় ১৩২৫জন নাগরিকের তথ্য সংগ্রহ করা হয়েছে।
১২. ৩১/০৫/২০১৯ থেকে ৩১/০৫/২০২২খ্রিঃ পর্যন্ত ই-ট্রাফিক প্রসিকিউশন চালুর মাধ্যমে এ পর্যন্ত ৬৩৪২টি মামলা রুজু করা হয়েছে।
১৩. দ্বন্ধ নিরসনের বিকল্প ব্যবস্থা গ্রহন ও গণ্যমান্য ব্যাক্তিদের মাধ্যমে বিরোধ নিষ্পত্তি করা হয়।
১৪. সড়ক দূর্ঘটনা নিয়ন্ত্রনে মালিক, চালক ও হেল্পারদের নিয়ে সচেতনতামূলক সভাসহ প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়।
১৫. পুুলিশ সুপারের কার্যালয়ে উইমেন সাপোর্ট সেন্টার স্থাপন করা হয়েছে।
১৬. নারী, শিশু, বয়স্ক ও প্রতিবন্ধী হেল্পডেক্স স্থাপন করা হয়েছে।
১৭. ২০২০ এবং ২০২১ সালে মুন্সীগঞ্জ জেলায় করোনা প্রাদুর্ভাবের একেবারে শুরু থেকেই জেলা পুলিশের সদস্যরা জেলায় লকডাউন বাস্তবায়নে এবং প্রবাসীদের হোম কোয়ারেন্টাইন নিশ্চিতে কাজ করেছে মারাত্মক ঝুঁকি নিয়ে করোনাকালীন জেলায় যারা চরম মানবেতর জীবনযাপন করছে তারা ফেইসবুক মেসেঞ্জারের মাধ্যমে সাহায্যের আবেদন করলে জেলা পুলিশ রাতের আঁধারে লোকচক্ষুর আড়ালে তাদের খাদ্য সামগ্রী পৌঁছে দিয়েছে। প্রচার করা ফোন নাম্বারে কল আসলেই জেলা পুলিশ ঘরের বাজার করে দিয়ে এসেছে। আর এ মানবিক সহায়তা করেছে পুলিশ সদস্যরা মাসিক বেতনের একটি অংশ দিয়ে। এছাড়াও করোনা পজেটিভ মৃতের লাশ সৎকার, নিয়মিত সচেতনতা কার্যক্রম গ্রহণ এবং কিছু কিছু ক্ষেত্রে আর্থিক সহায়তাও করেছে জেলা পুলিশ।